বিয়ে হওয়া ইতোমধ্যে ৫ মাস কেটে গেছে। মেয়ে বাবার বাড়ি আসলে আর শ্বশুর বাড়িতে যেতে চায়না। শ্বশুর সাহেব/শ্বশুর বাড়ির যে কেউ নিতে আসলে মেয়ে যায় ঠিকই কিন্তু যাবার সময় খুব কান্নাকাটি করে। বিষয়টা মেয়ের বাবার গ্রামের এডাল সকল মেয়েদের কানে পৌঁছে যায়। মেয়ে পক্ষের কেউ কেউ মনে করে মেয়ের যেখানে বিয়ে হয়েছে তাতে মেয়ে প্লিজড না। মেয়ের কোনো কোনো বান্ধবী মনে করে মায়া(কাল্পনিক নাম)-কে মনে হয় মায়ার হাজবেন্ড ঠিকমত যৌনতৃপ্তি দিতে পারে না। কোনো কোনো বান্ধবী গোপনে বলেই ফেলে, মায়া তোর হাজবেন্ডের কি কোনো শারীরিক সমস্যা আছে? মায়া কোনো জবাব দেয় না। এদিকে মায়ার শারীরিক কোনো উন্নতি নাই। চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে যাচ্ছে। শরীরে যেনো ধীরে ধীরে রোগ বাসা বেঁধে ফেলছে। মনে কোনো আনন্দ নাই। মায়ার শ্বশুর বাড়ির লোকজন মনে মনে ভাবে, মায়ার কি কোনো ছেলের সাথে প্রেম ছিলো? সবাই উত্তর খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু কেউ কোনো উত্তর খুঁজে পায় না।
হাঁ, আমি এই রকম একটি ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করার চেস্টা করেছি। শেষে যে উত্তর আসলো তা হলো, মেয়েটির হাজবেন্ডের সেক্স অত্যন্ত বেশি। তাই মেয়েটির হাজবেন্ড মেয়েটির সাথে বেশি বেশি সেক্স করতে চায়। কিন্তু মেয়েটি তার হাজবেন্ডকে ততটা সেক্স সুখ দিতে পারে না। হাজবেন্ডের চাওয়া অনুযায়ী সেক্স করতে গেলে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কোনো কোনো সময় সে অজ্ঞানও হয়ে পড়ে। অজ্ঞান হবেই বা না কেনো? সেক্স করতে লাগলে তার হাজবেন্ড এক/দেড় ঘন্টার আগে ছাড়ে না। তার পরে কোনো কোনো রাত্রে তার হাজবেন্ড দুই/তিন বার ও সেক্স করার আবেদন করে বসে। আচ্ছা বলুন তো, এতো সেক্স করতে কি কোনো ১৬ বছরের লাজুক প্রকৃতির মেয়ে পারে।
অতিরিক্ত সেক্সঃ অতিরিক্ত সেক্স হলো কোনো ব্যক্তি তার বিপরীত লিঙ্গের ব্যক্তির সাথে মিলিত হওয়ার এমন একটি আকাঙ্ক্ষা; যা তার সঙ্গী দিতে অক্ষম।
এখন কথা হলো, এই অতিরিক্ত সেক্সের জন্য একজন পুরুষের কি কি করা উচিত?
১. স্ত্রী সেক্স এ যেটুকু সময় দেয় তাতে যদি তার প্রয়োজন না মেটে তবে সে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিবে?
২. বাকী সেক্সটুকু সে টাকার বিনিময়ে অন্য মেয়ের সাথে করবে?
৩. আরো একটা বিয়ে করবে?
না, ৪. সেক্সডল কিনে অতিরিক্ত সেক্সটুকু সে তার সাথে করবে?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর কি হতে পারে তা লক্ষ্য করিঃ
১. স্ত্রী সেক্স এ যেটুকু সময় দেয় তাতে যদি তার প্রয়োজন না মেটে তবে সে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিবে? উত্তরঃ বাংলাদেশের কালচার অনুযায়ী যদি কোনো পুরুষ এই কারণে তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দেয় তাহলে ঐ পুরুষ নিজেও সমাজে ঘৃনিত ব্যক্তিতে পরিণত হবে। তারপরের কথা হলো, প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর অন্য কোনো মেয়েকে বিয়ে করলে সে মেয়েও যদি তাকে সেক্স সুখ দিতে না পারে তাহলে কি সে তাকেও ডিভোর্স দিবে? এমন করতে থাকলে তো ঐ পুরুষ এক সময় বিয়ের জন্য আর কোনো মেয়েই পাবে না। মেয়ে কি এতই খেলনার পাত্র? না , মেয়েরা এতটা খেলনার পাত্র নায়। মেয়েদেরও দাম আছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না।
২. বাকী সেক্সটুকু সে টাকার বিনিময়ে অন্য মেয়ের সাথে করবে? উত্তরঃ এমন করলে বিষয়টা এক সময় সমাজের লোকজন জেনে যাবেই। তাতে করে ঐ পুরুষ সমাজে মুখ পাবে না। আরেকটা কথা হলো, যে পরিবারে পুরুষ লোক বহির্গামী হয় সে পরিবারে কোনো সুখ থাকে না। তাহলে অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তিকে এই সিদ্ধান্ত নিতে পরামর্শ দেওয়া যাবে না। (আমি এমন পরিবারের কথা শুনেছি, যে পরিবারে স্বামীর অতিরিক্ত সেক্স দমন করার জন্য স্ত্রী তার বাসার কাজের মেয়েকে স্বামীর সাথে সেক্স করতে বাধ্য করে। এমনকি সেক্স করার সময় কাজের মেয়ে যাতে তার স্বামীকে সঠিকভাবে সেক্স আনন্দ দেয় সে বিষয়টা সে নিজে স্বচক্ষে মনিটরিং করে। জন্ম নিয়ন্ত্রনের সকল পদ্ধতি ব্যবহার করছে কিনা তা দেখে। ভালো কনডম ব্যবহার করায়, অথবা সেক্স করার পর জন্ম নিয়ন্ত্রন ট্যবলেট খাওয়ায়। কাজের মেয়ে কোনো সময় অবাঞ্ছিতভাবে প্রেগনেন্ট হলে তাকে ক্লিনিকে নিয়ে গিয়ে ডিএনসি করায়।)
৩. আরো একটা বিয়ে করবে? উত্তরঃ স্বামী চাইলেও তার স্ত্রী বিষয়টা মেনে নেবে না। কারণ, মেয়েরা সব কিছুর ভাগ দিতে চায় কিন্তু স্বামীর ভাগ দিতে চায় না। আর স্বামী যদি বিয়ে করেই ফেলে তবে দুই সতীন সারাদিন ঝগড়া ঝাটি করবে। চুল ছিঁড়া ছিঁড়ি করবে। ফলে ঐ ব্যক্তির পরিবার দোজখে পরিণত হবে। তাছাড়া সমাজে ঐ ব্যক্তির মর্যাদাও কমে যাবে। তাই এই পদ্ধতিও ভুল। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তিকে পরামর্শ দেওয়া যাবে না।
৪. সেক্সডল কিনে অতিরিক্ত সেক্সটুকু সে তার সাথে করবে? উত্তরঃ এটা করতে পারে কিন্তু এতে এক সময় অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তির অতৃপ্তি আসবে। কারণ গুদে (ভেজিনা) ধোন ঢোকানো আর সেক্সডলের ফুটোতে ধোন (পেনিশ) ঢোকানোতে কখনোই এক রকম তৃপ্তি আসে না। পেনিশ যখন ভেজিনাতে প্রবেশ করে তখন যে কুসুম কুসুম গরম জেলিতে পেনিশ যে স্লিপ স্লিপ খেলে তা কোনো কৃত্রিম সেক্স এ পাওয়া যাবে না। সেই সাথে ভেজিনা তার গাডার দ্বারা পেনিশকে যেভাবে চেপে চেপে ধরে তার তো মজাই আলাদা। আহ সেক্স করাতে যে কি আনন্দ তা বিবাহিত পুরুষ ছাড়া অন্য কাউকে বোঝানো মুশকিল। তাহলে বুঝলাম, সেক্সডল ব্যবহার করা যেতে পারে তবে তাতে পুরোপুরি আনন্দ পাওয়া যাবে না। তাহলে কি করা যেতে পারে? কি করলে এই সমস্যার সমাধান হবে? দেখি আরো কিছু আলোচনা করে। কোনো সমাধানে আসা যায় কিনা।
(লেখা চলছে)
হাঁ, আমি এই রকম একটি ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করার চেস্টা করেছি। শেষে যে উত্তর আসলো তা হলো, মেয়েটির হাজবেন্ডের সেক্স অত্যন্ত বেশি। তাই মেয়েটির হাজবেন্ড মেয়েটির সাথে বেশি বেশি সেক্স করতে চায়। কিন্তু মেয়েটি তার হাজবেন্ডকে ততটা সেক্স সুখ দিতে পারে না। হাজবেন্ডের চাওয়া অনুযায়ী সেক্স করতে গেলে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কোনো কোনো সময় সে অজ্ঞানও হয়ে পড়ে। অজ্ঞান হবেই বা না কেনো? সেক্স করতে লাগলে তার হাজবেন্ড এক/দেড় ঘন্টার আগে ছাড়ে না। তার পরে কোনো কোনো রাত্রে তার হাজবেন্ড দুই/তিন বার ও সেক্স করার আবেদন করে বসে। আচ্ছা বলুন তো, এতো সেক্স করতে কি কোনো ১৬ বছরের লাজুক প্রকৃতির মেয়ে পারে।
অতিরিক্ত সেক্সঃ অতিরিক্ত সেক্স হলো কোনো ব্যক্তি তার বিপরীত লিঙ্গের ব্যক্তির সাথে মিলিত হওয়ার এমন একটি আকাঙ্ক্ষা; যা তার সঙ্গী দিতে অক্ষম।
এখন কথা হলো, এই অতিরিক্ত সেক্সের জন্য একজন পুরুষের কি কি করা উচিত?
১. স্ত্রী সেক্স এ যেটুকু সময় দেয় তাতে যদি তার প্রয়োজন না মেটে তবে সে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিবে?
২. বাকী সেক্সটুকু সে টাকার বিনিময়ে অন্য মেয়ের সাথে করবে?
৩. আরো একটা বিয়ে করবে?
না, ৪. সেক্সডল কিনে অতিরিক্ত সেক্সটুকু সে তার সাথে করবে?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর কি হতে পারে তা লক্ষ্য করিঃ
১. স্ত্রী সেক্স এ যেটুকু সময় দেয় তাতে যদি তার প্রয়োজন না মেটে তবে সে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিবে? উত্তরঃ বাংলাদেশের কালচার অনুযায়ী যদি কোনো পুরুষ এই কারণে তার স্ত্রীকে ডিভোর্স দেয় তাহলে ঐ পুরুষ নিজেও সমাজে ঘৃনিত ব্যক্তিতে পরিণত হবে। তারপরের কথা হলো, প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর অন্য কোনো মেয়েকে বিয়ে করলে সে মেয়েও যদি তাকে সেক্স সুখ দিতে না পারে তাহলে কি সে তাকেও ডিভোর্স দিবে? এমন করতে থাকলে তো ঐ পুরুষ এক সময় বিয়ের জন্য আর কোনো মেয়েই পাবে না। মেয়ে কি এতই খেলনার পাত্র? না , মেয়েরা এতটা খেলনার পাত্র নায়। মেয়েদেরও দাম আছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না।
২. বাকী সেক্সটুকু সে টাকার বিনিময়ে অন্য মেয়ের সাথে করবে? উত্তরঃ এমন করলে বিষয়টা এক সময় সমাজের লোকজন জেনে যাবেই। তাতে করে ঐ পুরুষ সমাজে মুখ পাবে না। আরেকটা কথা হলো, যে পরিবারে পুরুষ লোক বহির্গামী হয় সে পরিবারে কোনো সুখ থাকে না। তাহলে অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তিকে এই সিদ্ধান্ত নিতে পরামর্শ দেওয়া যাবে না। (আমি এমন পরিবারের কথা শুনেছি, যে পরিবারে স্বামীর অতিরিক্ত সেক্স দমন করার জন্য স্ত্রী তার বাসার কাজের মেয়েকে স্বামীর সাথে সেক্স করতে বাধ্য করে। এমনকি সেক্স করার সময় কাজের মেয়ে যাতে তার স্বামীকে সঠিকভাবে সেক্স আনন্দ দেয় সে বিষয়টা সে নিজে স্বচক্ষে মনিটরিং করে। জন্ম নিয়ন্ত্রনের সকল পদ্ধতি ব্যবহার করছে কিনা তা দেখে। ভালো কনডম ব্যবহার করায়, অথবা সেক্স করার পর জন্ম নিয়ন্ত্রন ট্যবলেট খাওয়ায়। কাজের মেয়ে কোনো সময় অবাঞ্ছিতভাবে প্রেগনেন্ট হলে তাকে ক্লিনিকে নিয়ে গিয়ে ডিএনসি করায়।)
৩. আরো একটা বিয়ে করবে? উত্তরঃ স্বামী চাইলেও তার স্ত্রী বিষয়টা মেনে নেবে না। কারণ, মেয়েরা সব কিছুর ভাগ দিতে চায় কিন্তু স্বামীর ভাগ দিতে চায় না। আর স্বামী যদি বিয়ে করেই ফেলে তবে দুই সতীন সারাদিন ঝগড়া ঝাটি করবে। চুল ছিঁড়া ছিঁড়ি করবে। ফলে ঐ ব্যক্তির পরিবার দোজখে পরিণত হবে। তাছাড়া সমাজে ঐ ব্যক্তির মর্যাদাও কমে যাবে। তাই এই পদ্ধতিও ভুল। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তিকে পরামর্শ দেওয়া যাবে না।
৪. সেক্সডল কিনে অতিরিক্ত সেক্সটুকু সে তার সাথে করবে? উত্তরঃ এটা করতে পারে কিন্তু এতে এক সময় অতিরিক্ত সেক্স ওয়ালা ব্যক্তির অতৃপ্তি আসবে। কারণ গুদে (ভেজিনা) ধোন ঢোকানো আর সেক্সডলের ফুটোতে ধোন (পেনিশ) ঢোকানোতে কখনোই এক রকম তৃপ্তি আসে না। পেনিশ যখন ভেজিনাতে প্রবেশ করে তখন যে কুসুম কুসুম গরম জেলিতে পেনিশ যে স্লিপ স্লিপ খেলে তা কোনো কৃত্রিম সেক্স এ পাওয়া যাবে না। সেই সাথে ভেজিনা তার গাডার দ্বারা পেনিশকে যেভাবে চেপে চেপে ধরে তার তো মজাই আলাদা। আহ সেক্স করাতে যে কি আনন্দ তা বিবাহিত পুরুষ ছাড়া অন্য কাউকে বোঝানো মুশকিল। তাহলে বুঝলাম, সেক্সডল ব্যবহার করা যেতে পারে তবে তাতে পুরোপুরি আনন্দ পাওয়া যাবে না। তাহলে কি করা যেতে পারে? কি করলে এই সমস্যার সমাধান হবে? দেখি আরো কিছু আলোচনা করে। কোনো সমাধানে আসা যায় কিনা।
(লেখা চলছে)
No comments:
Post a Comment