যৌতুকঃ বিয়ের সময় পাত্রপক্ষ কনেপক্ষ থেকে দাবি জানিয়ে যে সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ/সম্পত্তি(টাকা-পয়সা, জমি-জায়গা, গহনা-গাটি, আসবাবপত্র, ব্যবহার্য যানবাহন ইত্যাদি)
আদায় করে তাই যৌতুক।
যৌতুক একটি সামাজিক ব্যধি। যৌতুক গ্রহণ এবং প্রদান উভই অমঙ্গলজনক। একথা আমরা সবাই শুনি এবং জানি। আজ আমি অভিজ্ঞতার আলোকে যৌতুক সম্পর্কে আপনাদের ভিন্ন কিছু কথা উপহার দিব।
যৌতুক গ্রহণের উপকারিতাঃ
১. যে যৌতুক গ্রহণ করে সে সাময়িকভাবে বা দীর্ঘসময় আর্থিক অগ্রগতি লাভ করে।
২. যৌতুকের অর্থ খরচ করতে কষ্ট লাগে না। কারণ, সে ঐ অর্থ কষ্ট করে উপার্জন করেনি।
৩. স্ত্রী ভাবে যে সে তার বাবার বাড়ি থেকে অনেক কিছু এনেছে। এ সংসারের অনেক কিছু তার। এই ভেবে সে সংসারকে আকড়িয়ে ধরে। বাবার বাড়ি যেয়ে সে বেশিক্ষণ থাকে না। কারণ স্বামীর বাড়ির যে সমস্ত জিনিস তার বাবা দিয়েছে তা হেফাজতের জন্য সে তাড়াতাড়ি ফিরে আসে।
৪. অন্যের হাত ধরে ফুড়ুত করে উড়াল দেবার সম্ভাবনা কম থাকে। কারণ, ইতোমধ্যে স্বামীর সংসারে তার/তার বাবার অনেক ইনভেস্ট করা হয়ে গেছে।
যৌতুক গ্রহণের অপকারিতাঃ
১. যে যৌতুক প্রদান করে সে সাময়িকভাবে বা দীর্ঘসময় আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে যায়।
২. যৌতুকের অর্থ যত্রতত্রভাবে খরচ করে ফেলে। ফলে স্ত্রীর কাছে সে নানাবিধ প্রশ্নের সম্মূখীন হয়। পাশাপাশি আজীবন যৌতুকের খোটা শুনে যেতে হয়।
৩. এ সংসারে তার (স্ত্রী) কিছু নাই। তার বাবা তাকে এ সংসারে একেবারে খালি হাতে পাঠিয়েছে। তাই সে হীনমন্যতায় ভোগে। সংসারকে সে আকড়িয়ে ধরতে চায় না। বাবার বাড়ি গেলে সে আর ফিরতে চায় না।
৪. অন্যের হাত ধরে ফুড়ুত করে উড়াল দেবার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। কারণ, স্বামীর সংসারে তার/তার বাবার কোনো ইনভেস্ট নাই।
যৌতুক একটি সামাজিক ব্যধি। যৌতুক গ্রহণ এবং প্রদান উভই অমঙ্গলজনক। একথা আমরা সবাই শুনি এবং জানি। আজ আমি অভিজ্ঞতার আলোকে যৌতুক সম্পর্কে আপনাদের ভিন্ন কিছু কথা উপহার দিব।
যৌতুক |
যৌতুক গ্রহণের উপকারিতাঃ
১. যে যৌতুক গ্রহণ করে সে সাময়িকভাবে বা দীর্ঘসময় আর্থিক অগ্রগতি লাভ করে।
২. যৌতুকের অর্থ খরচ করতে কষ্ট লাগে না। কারণ, সে ঐ অর্থ কষ্ট করে উপার্জন করেনি।
৩. স্ত্রী ভাবে যে সে তার বাবার বাড়ি থেকে অনেক কিছু এনেছে। এ সংসারের অনেক কিছু তার। এই ভেবে সে সংসারকে আকড়িয়ে ধরে। বাবার বাড়ি যেয়ে সে বেশিক্ষণ থাকে না। কারণ স্বামীর বাড়ির যে সমস্ত জিনিস তার বাবা দিয়েছে তা হেফাজতের জন্য সে তাড়াতাড়ি ফিরে আসে।
৪. অন্যের হাত ধরে ফুড়ুত করে উড়াল দেবার সম্ভাবনা কম থাকে। কারণ, ইতোমধ্যে স্বামীর সংসারে তার/তার বাবার অনেক ইনভেস্ট করা হয়ে গেছে।
যৌতুক গ্রহণের অপকারিতাঃ
১. যে যৌতুক প্রদান করে সে সাময়িকভাবে বা দীর্ঘসময় আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে যায়।
২. যৌতুকের অর্থ যত্রতত্রভাবে খরচ করে ফেলে। ফলে স্ত্রীর কাছে সে নানাবিধ প্রশ্নের সম্মূখীন হয়। পাশাপাশি আজীবন যৌতুকের খোটা শুনে যেতে হয়।
৩. এ সংসারে তার (স্ত্রী) কিছু নাই। তার বাবা তাকে এ সংসারে একেবারে খালি হাতে পাঠিয়েছে। তাই সে হীনমন্যতায় ভোগে। সংসারকে সে আকড়িয়ে ধরতে চায় না। বাবার বাড়ি গেলে সে আর ফিরতে চায় না।
৪. অন্যের হাত ধরে ফুড়ুত করে উড়াল দেবার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি থাকে। কারণ, স্বামীর সংসারে তার/তার বাবার কোনো ইনভেস্ট নাই।
No comments:
Post a Comment