আমি একদিন এক জায়গায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। হঠাৎ এক দেওয়ালে দেখলাম কয়লা দিয়ে লেখা- 'টাইট গুদ চুদতে মজা।' মনে হলো কোনো দুষ্টু লোক এই বাজে বাক্যটি লিখেছেন। আমিও যে এমন একটি বাজে বাক্য লিখছি, তাতে আমার ও খুব খারাপ লাগছে। কিন্তু সত্য উৎঘাটনে এমন বাক্য তুলে ধরা আমার কাছে দোষের কিছু বলে মনে হচ্ছে না।
যখন একজন পুরুষ লোক একজন মেয়ে লোকের সাথে সেক্স করে, তখন ভেজিনার ভেতরে পেনিশ দিয়ে যেভাবে টর্চার চালানো হয়, তাতে ঐ ভেজিনা যে অল্প সময়ের মধ্যে লুজ হয়ে যায় তা প্রত্যেক মেয়ে লোককে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে। স্বীকার না করলে আমার করার কিছুই নাই। আমার কাছে যা মনে হয় তাই বললাম। আপনাদের কাছে কেমন মনে হয় তা আমি অনুমান করতে পারি; এর বেশি কিছু নয়। লুজ হয়ে যাবেই বা না কেনো? প্রতি মাসে যদি প্রায় ১৫ বার আধা ঘন্টা করে লৌহদন্ড স্বরুপ পেনিশ দিয়ে ভেজিনার মধ্যে তান্ডব চালানো হয় তাতে লুজ হওয়া সাধারণ ব্যাপার। এক দিনে সেক্স করার পর মেয়েদের ভেজিনা যে পরিমাণ লুজ হয় তা ২/৩ দিনের মধ্যে পূর্বাবস্থায় ফিরে আসা প্রায় অসম্ভব। আর তাই কয়েক বছর পর ভেজিনা যে অবস্থায় পৌছায় তাতে পুরুষ মানুষ সেক্স করে মোটেই আর তৃপ্তি পায় না। 'তখন পুরুষ মানুষের সেক্স করা আর কাদা ঘাটা সমান বলে মনে হয়।'
একটা পুরুষ মানুষকে একজন মেয়েলোক সংসারে কি কি কাজ করে দেয় তা একবার খেয়াল করার চেষ্টা করি। রান্নাবান্না করে, খাবার পরিবেশণ করে, ঘরদোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে, কাপড় চোপড় পরিষ্কার করে, সন্তান লালন পালন করে, চাকুরি করে অর্থ উপার্জন করে এনে দেয়, স্বামীর সেবাযত্ন করে, শ্বশুর-শ্বাশুরীর খেদমত করে ইত্যাদি। আর একটা কাজ করে। সেটা হলো স্বামীকে সেক্স তৃপ্তি দেয়। কাজের শতকরা হিসাব করতে গেলে স্বামীকে সেক্স তৃপ্তি দেওয়া এই কাজটি অত্যন্ত নগন্য। আচ্ছা নগন্য মেনে নিলাম। কিন্তু গুরুত্বের কথা ভেবে দেখেছেন কখনো? ভেবে না দেখলে আরেকবার ভেবে দেখুন। গুরুত্বের দিক থেকে এটি ৯৯.৯৯% গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সংসার জীবনে একজন মেয়েলোক যদি তার স্বামীকে বলে যে সে সকল কাজ করে দেবে কিন্তু সেক্স করতে দেবে না। দেখবেন ঐ মেয়েলোকের স্বামী বলবে, তোর মত স্ত্রী আমার দরকার নাই। কি হতবাক হচ্ছেন? হতবাক হওয়ার কিছুই নাই। এটাই স্বাভাবিক। তাহলে এটা প্রমানিত যে, পুরুষেরা সেক্স করায় মত তৃপ্তিকর কাজ ১০০% করতে চায়। আর করতে চাইবেই বা না কেনো, কুসুম কুসুম গরম আঠালো তরলে ভরা টাইট জোনিতে পুরুষাঙ্গ ঢোকানো ও বের করায় যে কি তৃপ্তি আছে তা মেয়েদের সাথে সেক্স করা পুরুষ ছাড়া আর কেইবা জানে!
আর এই কাজটায় ব্যবহার হয় মেয়েদের ভেজিনা। আর সেই ভেজিনা যদি হয় লুজ তাহলে পুরুষেরা সেক্স করে তৃপ্তি পায় না। লাগে অসস্থি। তারপর ভাবে, বিয়ের সময় ছিলো কেমন এখন লাগছে কেমন। তাইতো খারাপ লাগছে। ইস ঐ রকম টাইট ভেজিনাতে যদি আরেকবার পেনিশ ঢুকিয়ে সেক্স করতে পারতাম! তাহলে কি মজাই না পেতাম!
হা এবার যায়গায় আসি। এই তৃপ্তি পাবার জন্য ধনী লোকেরা প্রায়ই টাকার বিনিময়ে কচি কচি মেয়েলোকের সাথে সেক্স করে। গরীব লোকেরা তা পারে না। কেউ কেউ আবার দ্বিতীয় বিয়ে করে বসে। এই বিষয়ের সমাধান কি হতে পারে তা আমার কাছে ঘোর অন্ধকারের মত মনে হয়। আমার এই মুহূর্তে এক বন্ধুর কথা মনে পড়ছে। যে হাস্যকরভাবে বলেছিলো, 'একজন পুরুষের ২ টা বউ দিয়ে মোটামুটি চলে; ৩ টা বউ পারফেক্ট।' আর সময় সময় মনে হয়, যে বেয়াদব লোকই ঐ কথাটা ( টাইট গুদ চুদতে মজা ) লিখে থাকুক না কেনো তা বেশ গুরুত্বপূর্ণ আমাদের এই সংসার জীবনে।
একটা পুরুষ মানুষকে একজন মেয়েলোক সংসারে কি কি কাজ করে দেয় তা একবার খেয়াল করার চেষ্টা করি। রান্নাবান্না করে, খাবার পরিবেশণ করে, ঘরদোর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে, কাপড় চোপড় পরিষ্কার করে, সন্তান লালন পালন করে, চাকুরি করে অর্থ উপার্জন করে এনে দেয়, স্বামীর সেবাযত্ন করে, শ্বশুর-শ্বাশুরীর খেদমত করে ইত্যাদি। আর একটা কাজ করে। সেটা হলো স্বামীকে সেক্স তৃপ্তি দেয়। কাজের শতকরা হিসাব করতে গেলে স্বামীকে সেক্স তৃপ্তি দেওয়া এই কাজটি অত্যন্ত নগন্য। আচ্ছা নগন্য মেনে নিলাম। কিন্তু গুরুত্বের কথা ভেবে দেখেছেন কখনো? ভেবে না দেখলে আরেকবার ভেবে দেখুন। গুরুত্বের দিক থেকে এটি ৯৯.৯৯% গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সংসার জীবনে একজন মেয়েলোক যদি তার স্বামীকে বলে যে সে সকল কাজ করে দেবে কিন্তু সেক্স করতে দেবে না। দেখবেন ঐ মেয়েলোকের স্বামী বলবে, তোর মত স্ত্রী আমার দরকার নাই। কি হতবাক হচ্ছেন? হতবাক হওয়ার কিছুই নাই। এটাই স্বাভাবিক। তাহলে এটা প্রমানিত যে, পুরুষেরা সেক্স করায় মত তৃপ্তিকর কাজ ১০০% করতে চায়। আর করতে চাইবেই বা না কেনো, কুসুম কুসুম গরম আঠালো তরলে ভরা টাইট জোনিতে পুরুষাঙ্গ ঢোকানো ও বের করায় যে কি তৃপ্তি আছে তা মেয়েদের সাথে সেক্স করা পুরুষ ছাড়া আর কেইবা জানে!
টাইট জোনিতে পুরুষাঙ্গ ঢোকানো হচ্ছে |
হা এবার যায়গায় আসি। এই তৃপ্তি পাবার জন্য ধনী লোকেরা প্রায়ই টাকার বিনিময়ে কচি কচি মেয়েলোকের সাথে সেক্স করে। গরীব লোকেরা তা পারে না। কেউ কেউ আবার দ্বিতীয় বিয়ে করে বসে। এই বিষয়ের সমাধান কি হতে পারে তা আমার কাছে ঘোর অন্ধকারের মত মনে হয়। আমার এই মুহূর্তে এক বন্ধুর কথা মনে পড়ছে। যে হাস্যকরভাবে বলেছিলো, 'একজন পুরুষের ২ টা বউ দিয়ে মোটামুটি চলে; ৩ টা বউ পারফেক্ট।' আর সময় সময় মনে হয়, যে বেয়াদব লোকই ঐ কথাটা ( টাইট গুদ চুদতে মজা ) লিখে থাকুক না কেনো তা বেশ গুরুত্বপূর্ণ আমাদের এই সংসার জীবনে।
No comments:
Post a Comment